নতুন চুল গজানোর ব্যায়াম
প্রিয় ভিউয়ার্স আপনারা অনেকে টাক মাথা নিয়ে চিন্তিত যারা টাক রয়েছেন চিন্তার কারণ শেষ নেই। নতুন চুল গজানোর জন্য কিছু ব্যায়াম রয়েছে এইগুলোর মাধ্যমে নতুন চুল গজানো সম্ভব হতে পারে। তাই দেরি না করে চলুন এবার শুরু করা যাক। বিস্তারিত জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
নতুন চুল গজানোর ব্যায়াম
দূষণ, বায়ু দূষণ, ধুলোবালি, ভেজাল খাদ্য, খারাপ জীবন যাপন, রাসায়নিক পণ্যের অতিরিক্ত ব্যবহার, মানসিক চাপ ইত্যাদি চুল পড়ার প্রধান কারণ হতে পারে। এ সমস্ত কারণাবলীর কারণেই মাথায় ধীরে ধীরে চুল উঠতে থাকে পরবর্তীতে টাকে পরিণত হয়। এছাড়াও খুশকি দেখা দিতে পারে।
চুল পড়ার কবল থেকে বাঁচতে অনেকেই নানান ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন। কিছু কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়ে থাকে যে , workout শুধুমাত্র শরীরকে সুস্থ রাখে না চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করতে পারে। আপনারা যদি চুল পড়া থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে নিচের উল্লেখযোগ্য ব্যায়ামগুলো দৈনন্দিন রুটিনের সাথে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
নতুন চুল গজানোর ব্যায়ামের মধ্যে অন্যতম হল জগিং। একটি একটি কার্ডিও ভার্সকুলার ব্যায়াম যার ফলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে। কোন ব্যক্তি সকালে ঘুম থেকে উঠে জগিং করতে চলে যায় তাহলে তার রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে যার ফলে নতুন চুল গজাতে পারে। অনেক বিশেষজ্ঞরা মাথার চুল গজানোর জন্য মাথায় রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে 30 মিনিট জগিং করা পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
তাই জগিংকে আপনার দৈনন্দিন রুটিনের সাথে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এতে করে নতুন চুল গজাতে পারে। নিম্নের উল্লেখযোগ্য হিট ব্যায়ামগুলো নতুন চুল গজানোর জন্য অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
স্কোয়াট
বারপি
পুশ আপ
জাম্পিং জ্যাক
এ ধরনের ব্যায়ামগুলো টানা 30 সেকেন্ডের জন্য করবেন। প্রতিটি ব্যায়ামের পরে 10 সেকেন্ড করে বিশ্রাম নিবেন। একেকবার সবগুলো ব্যায়াম করলে এক সেট হবে এভাবে। সমস্ত ব্যায়ামের তিন সেট করুন।
আপনি যদি অনেকক্ষণ ব্যায়াম করতে না চান তাহলে আপনি গিয়ে ওজন কমানোর বা বাড়ানোর প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন। এতে করেও রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে এর সাথে মাথায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে। শক্তি প্রশিক্ষণও আপনি যে ধরনের ব্যায়াম করে থাকেন যেমন : বেঞ্চ প্রেস, স্কোয়াট ,ডেডলিফটের মতো কিছু ব্যায়াম।
কার্ডিওব্যায়ামগুলো চুলের বৃদ্ধির জন্য খুব উপকারী বলে অভিহিত করা হয়। কারণ এটি শরীরের পাশাপাশি মাথার ও রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে দৌড়ানো সাইকেল চালানো হাঁটা ইত্যাদি করা যায়। এছাড়াও স্ট্যান্ডিং ফোল্ড পুশ চুলের নতুন চুল বৃদ্ধির জন্য খুব উপকারী। একটি বিশেষ গবেষণায় বলা হয়েছে চুল পড়ার সমস্যার প্রধান কারণ হলো মানসিক চাপ। তাই স্ট্যান্ডিং ফোল্ড পুশ ব্যায়ামের মাধ্যমে স্ট্রেস কমিয়ে চুলের বৃদ্ধি বাড়ানো যেতে পারে।
চুলের বৃদ্ধি করতে কিছু সতর্ক অবলম্বন করতে হবে। মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে মাথায় মেসেজ করতে হবে। মেসেজের জন্য প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করবেন শুধু ব্যায়াম করলেই যে চুলের বৃদ্ধি, চুল পড়া, খুশকি বা ধূসর চুল হওয়া থেকে মুক্তি পাবেন বিষয়টি এমন না।চুলের বৃদ্ধির জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। ভিটামিন মিনারেল গ্রহণ, সুস্থ জীবন যাপন, দূষণমুক্ত পরিবেশ থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, মানসিক চাপ কম নিতে হবে, রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার কমাতে হবে, এছাড়াও ইত্যাদি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। এই সমস্ত কারণেই সঠিক ভারসাম্য থাকলে চুলের বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করে।
তবে, একজন চর্ম বিশেষজ্ঞ সাথে যোগাযোগ করলে তার পরামর্শ অনুযায়ী চলতে পারলে আরো আপনি উপকারিত হবেন। এ সমস্ত ব্যায়াম ও তথ্যবলীর মাধ্যমে চুলের বৃদ্ধি বা চুল কম পড়ার দাবি করতে পারতেছি না কারণ চুল পড়ার কারণ বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই আপনি একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিবেন।
চুল পড়া বন্ধ ও নতুন চুল গজানোর উপায়
*আপনারা অনেকেই চুল পড়ে যাচ্ছে অথবা মাথার চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন বা হচ্ছেন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনারা দুটি কাজ করতে পারেন একটি হল ঝরে যাওয়া চুল রোধ করা অপরটি হল নতুন চুল গজানোর। আমরা অনেক আজকের প্রতিবেদনে চুল পড়া বন্ধ ও নতুন চুল গজানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। আমরা প্রায় সময়ই ঝরে যাওয়া চুল রোধ করা সম্পর্কে বলে থাকি। তাই আজকে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে চুল পড়া বন্ধ সহ ও নতুন চুল গজানোর উপায় সম্পর্কে জানাবো।
*প্রথমত আমাদের মাথার চুল পড়ে থাকে মাথায় ত্বকের রক্ত সঞ্চালন কম থাকায়। তাই আমরা কিছুদিন পরপর মাথার ত্বকের মেসেজ করব এতে করে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে এবং চুল গজাতে সাহায্য করবে।এটি আপনি ঘরোয়া উপায়ও করতে পারেন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর মাধ্যমে। এর সাথে চায়ের নির্যাস ও যোগ করতে পারেন দুটো ভালোভাবে মিশিয়ে হাতের তালু এবং আঙ্গুলের সাহায্যে পুরো মাথার চুলের গোড়ায় গোড়ায় লাগিয়ে নিন পাঁচ থেকে ছয় মিনিট মেসেজ করুন।
তারপর মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আচাড়ে নিন চুলগুলোকে ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করে সম্পূর্ণ চুল আস্তে আস্তে পড়ে আচড়ে ফেলুন।কিছু সময় পর সাধারণভাবে শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার ব্যবহার করে মাথার চুল গুলো ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন আপনাকে তিনবার মেসেজ করতে হবে এই নিয়মে। তবে, বারবার শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না এতে করে চুলের আরো ক্ষতি হবে উন্নতির পরিবর্তে।
*মানুষের চুলের গোড়ায় হেয়ার ফলিকল থাকে। হেয়ার ফলিকল কম থাকায় চুল ঝরে পড়তে থাকে। তাই ভাইব্রেশন এর মাধ্যমে যদি ফলিকল উৎপাদিত করা যায় তাহলে নতুন চুল গজানো সম্ভব হতে পারে।এই ভাইব্রেটিং মেশিনের সাহায্যে আপনার স্কাল্পের চক্রাকারে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মাথায় মেসেজ করতে পারেন।
যে সমস্ত জায়গা থেকে আপনি মনে করেন বেশি চুল পড়ে যাচ্ছে সেখানে বেশি করে মেসেজ করুন এভাবে 5 থেকে 10 মিনিট। আপনার স্কাল্পে ভাইব্রেট করুন এতে করে আপনি ভালো ফল পেতে পারেন। তবে প্রতিদিন আপনাকে কমপক্ষে তিনবার করতে হতে পারে এই ভাইব্রেটিং মেসেজ।
আপনাদের একটি বিষয় খুবই গুরুত্ব সহকারে নিতে হবে সেটি হল নতুন চুল গজানোর জন্য খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। কারণ প্রোটিন যুক্ত খাবারের রয়েছে কেরোটিন যা আমাদের নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এছাড়াও আয়রন জিংক, ভিটামিন সি, কালোজিরা, চুলের কিছু সাধারণ যত্ন এভাবে আপনার চুল পড়া বন্ধ ও নতুন চুল গজানোর ভারসাম্য ঠিক রাখতে উৎসাহিত করতে পারে।
নতুন চুল গজানোর প্রাকৃতিক উপায়
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনারা দেখতে পান যে বালিশের উপর চুল ঝরে পড়ে আছে। চুল আঁচড়ানোর সময় একসাথে অনেকগুলো চুল উঠে আসছে। চুল পড়া একবার শুরু হলে আর থামছেইনা।
মানুষের স্বাভাবিকভাবে প্রতিদিন কিছু না কিছু চুল ঝরতে থাকবে। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় চুল ঝরতে থাকলে থাকলে মাথার সিঁথি ত্বক দেখা যায় বা টাক দেখা যায়। নতুন চুল গজানোর বিষয়টি অনেক অংশে নির্ভর করছে আপনার নিজের উপর। আপনি খাদ্যভ্যাসে কি খাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে নতুন চুল গজানোর বা বৃদ্ধি করানোর। কথায় আছে যে যত্ন নিলে কিনা সুন্দর হয় ঠিক চুলের যত্ন নিলে ঠিক তাই।
নিম পাতার ব্যবহার:
নিমপাতা ব্যবহার ত্বকের নানা ধরনের সমস্যা মেটাতে বেশ পরিচিত একটি নাম। নিম পাতা যেমন ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা হয় ঠিক তেমনি চুলের যত্নে নিম পাতা বেশ ভালোভাবে ব্যবহার করা যায়। ১ লিটার পানির মাঝে একমুঠো নিমপাতা ফুটিয়ে নিন। এরপর মিশ্রণটি ঠান্ডা হলে বোতলে ঢুকিয়ে রাখুন। শ্যাম্পু করার পর সপ্তাহে একদিন এই নিমের পানি দিয়ে চুল ধৌত করুন। এর ফলে মাথার ত্বকে কোন ধরনের সংক্রমণ বা খুশকির সমস্যা থাকে তাহলে তাও দূর করতে সাহায্য করবে এবং চুলের গোড়া শক্ত হবে, নতুন চুল গজানো সহজ হবে।
পিয়াজের রস:
পিয়াজের রস মাথার চুল পড়া কমাতে ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। যদিও পিঁয়াজের রসে রয়েছে ঝাঝালো, গন্ধ বিরক্তিকর তবে এটা বেশ কার্যকর। এক মগ পানির সাথে কয়েকটি পিয়াজ বেটে মিশিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণটি মাথায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কিছু সময় পর হালকা গরম পানি দিয়ে মাথার চুল গুলো সুন্দরভাবে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করুন। এর ফলে চুল ও স্ক্যাল্পের অনেক সমস্যা দূর হবে গজাবে নতুন চুল।
মেথি:
মেথি চুলের যত্নের জন্য বেশ উপকারী উপাদান। এটি নতুন চুল গজাতে বেশ সহায়তা করে। পুরো রাত একটি পরিষ্কার পাত্রে পরিষ্কার পানিতে মেথি ভিজিয়ে রাখুন। সকাল বেলা উঠে ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করা মেথি চুলে সরাসরি ব্যবহার করতে পারেন তাছাড়া আপনি চাইলে দই, মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। পরবর্তীতে হালকা কোন শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
কালোজিরা ও মেথি:
কালোজিরা ও মেথি রৌদ্রে শুকিয়ে নিলে ভালো হয়। শুকানো কালোজিরা ও মেথি গুঁড়ো করে নিয়ে নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ফেলুন। তারপর তেলের এই মিশ্রণটি ফুটিয়ে নিবেন ফুটানোর পর ঠান্ডা করে কাচের বোতলে সংরক্ষণ করে রাখুন। এটি দুই সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকবে। প্রতি সপ্তাহে তিনদিন করে এটি আপনার চুলের ব্যবহার করতে পারেন।
নতুন চুল গজানোর তেল
নারী পুরুষ সবাই চুল পড়ার সমস্যায় ভুগতে থাকেন। কয়েকটি তেল আছে যা পুষ্টি যোগায়, চুল গজাতে সাহায্য করে ও চুল পড়া থেকে বন্ধ করে। চুল চিকিৎসকদের মধ্যে প্রতিদিন 50 থেকে 100 টা পর্যন্ত চুল পড়তে পারে এটা হলো স্বাভাবিক চুল পড়ার ভিতরে পড়ে। তবে এর বেশি পড়লে তাহলে ধীরে ধীরে মাথার ত্বক বের হয়ে যায়। চলুন আর দেরি না করে এবার জেনে নেয়া যাক কোন কোন তেল আপনার চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করতে পারে।
ক্যাস্টর অয়েল:
ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারের ফলে চুল পড়া রোধ ও চুল গজানোর কাজকে সহায়তা করে। এ তেলটি চুলের গোড়ায় পর্যাপ্ত পুষ্টির যোগান দিয়ে থাকে ও কন্ডিশনারের কাজ করে থাকে। বিশুদ্ধ নারকেল তেলের সাথে কয়েক ফোটা ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে নিন। এরপর ভালোভাবে চুলের গোড়ায় লাগান। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই অয়েল টি ব্যবহার করবেন।
নারিকেল তেল:
অনেক সময় অনেকের চুলের প্রোটিনের ঘাটতির কারণে চুল পড়া শুরু করে। এজন্য চুলের প্রোটিন জোগাতে নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বিশিষ্ট উপাদান রুক্ষ চুলকে আদ্র করে তোলে। অর্থাৎ সুস্থ সবল চুল পেতে নির্মিত নারকেল তেল ব্যবহার করবেন। ন্যাশনাল লাইব্রেরী অফ মেডিসিনে প্রকাশিত হয়েছে এই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে।
আমন্ড অয়েল:
আমন্ড অয়েল রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই। যা প্রাকৃতিক এন্টি অক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে থাকে। একটি ক্ষতিগ্রস্ত চুল গুলোকে ভেতর থেকে সারিয়ে তুলতে বেশ সাহায্য করে। অযত্নে ও রুক্ষ চুল গুলোকে দ্রুত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
অলিভ অয়েল:
অনেকেরই খুশকির সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে খুশকির বিরুদ্ধে অলিভ অয়েল বেশ ভালই কার্যকর। অলিভ অয়েলে চুলের স্ক্যাল্পে ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরন বাইন্ড হাওয়া থেকে রক্ষা করে। ফলে আপনার চুল পড়া রোধ করে এবং একই সাথে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। চুল থাকে সুস্থ-সবলও উজ্জ্বল সহ স্বাস্থ্যবান। অলিভ অয়েল চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে মালিশ করতে হবে। দুই ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ভালো ভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই পদ্ধতিটি একদিন পর একদিন করলে ভালো হয়।
শেষ কথা
আমরা সবসময়ই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রতিটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী তুলে ধরি। আমাদের জন্য দোয়া করবেন আমরা যেন আরো আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো তুলে ধরে আপনাদের সাহায্য করতে পারি। তাই অন্যান্য সব তথ্য জানতে আমাদের ওয়েব সাইটটি ভিজিট করুন এবং অন্য কোন তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে কমেন্ট করতে পারেন ধন্যবাদ।